জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি - অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই


জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি। আপনারা কি জানতে চাচ্ছেন যে কিভাবে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি এবং অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে হয়। তাহলে এই পোস্টি আপনার জন্য কারণ আমি আজকেই এই পোস্টের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন যাচাই সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো।
জন্ম-নিবন্ধন-যাচাই-কপি

আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা খুব সহজে জানতে পারবেন। যে কিভাবে অনলাইন থেকে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে হয়। এবং কিভাবে জন্ম নিবন্ধন কপি ডাউনলোড করতে হয়। তাহলে আর বেশি কথা না বারাই মুল কাজ শুরু করা যাক। 

পেজ সূচিপত্রঃ জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি

জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি 

জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি। এখন থেকে আপনার হাতে থাকা স্মার্ট ফোন দিয়েই কিন্তু আপনি খুব সহজে আপনার জন্ম নিবন্ধন পকি যাচাই করতে পারবেন। এবং আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন ডাউনলোড করতে পারবেন খুব সহজেই। আপনি যদি ঘরে বসেই জন্ম নিবন্ধন কপি ডাউনলোড করতে চান বা যাচাই করতে চান। তাহলে আজকের এই পোস্টি আপনার জন্য কারণ আজকের এই পোস্টে আমি জন্ম নিবন্ধন ডাউনলোড সম্পর্কে জানাবো। 

জন্ম নিবন্ধন কপি ডাউনলোড করার জন্য আপনি প্রথমেই চলে যাবেন। ক্রোম ব্রাউজারে যাওয়ার পরে সার্চ বক্সে লিখবেন "http://evrify.bdris.gov.bd" এটা লিখে সার্চ করবেন বা এই পোস্টের নিচে আমি লিংক দিয়ে রেখেছি আপনি সেখান থেকেও এই ওয়েবসাইটে যেতে পারেন। কিংবা "http://evrify.bdris.gov.bd" লিখে সার্চ দিয়ে এই ওয়েবসাইটে যেতে পারবেন। তো প্রথমেই আপনি এই ওয়েবসাইটে চলে আসবেন।

এই ওয়েবসাইটটিতে আসার পরে দেখবেন যে প্রথমেই লেখা থাকবে " বাথ রেজিস্ট্রেশন নাম্বার " মানে হচ্ছে আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে। এরপরে আপনার ডেট অফ বার্থ ডে যেতে বলবে। এরপরে নিচে দেখবেন ক্যাপচার রয়েছে। ক্যাপচাতে যা দেওয়া থাকবে আপনি সেটিকে যোগ করে নিতে সংখ্যা বসিয়ে দিবেন। ক্যাপচাতে অনেক সময় অনেক ধরনের আলাদা আলাদা দেখায় তো আপনি আপনার মতন কাপচা বসিয়ে দিবেন। 

জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি ধাপ - ১

জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি। তো আপনারা প্রথমে জন্ম নিবন্ধন নাম্বার বসিয়ে দিবেন। এরপরে জন্ম তারিখ এর পরে ক্যাপচা বসিয়ে দেবে তিনটি অপশন ফুল ফিলাপ করবেন। এরপরে নিচে সার্চ অপশনে ক্লিক করবেন। তাহলে দেখবেন সাথে সাথে আপনার অনলাইন জন্ম নিবন্ধনের কপি চলে আসবে। এখন আপনারা বলবেন যে এই অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কপি কিভাবে ডাউনলোড করব। তাহলে চলুন সে বিষয়ে জেনে নিন। 
অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কপি ডাউনলোড করা একদমই সহজ। তাহলে চলেন দেখে নেওয়া যাক তো আপনার ফোনের উপরের দিকে দেখবেন 3.আইকন দেওয়া রয়েছে সেখানে একটি ক্লিক করবেন। এরপরে নিচের দিকে দেখবেন "খেয়াল" লেখা আছে। "শেয়ার" অপশনে ক্লিক করার পরে দেখবেন যে "পিন্ট" নামে আরেকটি অপশন দেখাবে। এরপরে আপনাকে আপনার জন্ম নিবন্ধন কপি শো করবে তো আপনি চাইলে এখান থেকে ডাউনলোড করেন। 

এটাকে ডাউনলোড করার জন্য আপনি দেখবেন যে ওপরে" PDF" লেখা রয়েছে এখানে একটা ক্লিক করবেন। সেভ অ্যাপস পিডিএফ এখানে সেভ করে নিবেন। এখানে ক্লিক দেওয়ার সাথে সাথে পিডিএফের একটি আইকন চলে আসবে। এখন আপনি pdf এ ক্লিক করবেন। তাহলে আপনাকে বলবে এখন আপনি পিডিএফটি কোথায় ডাউনলোড করবেন। এখন আপনার ফাইল ম্যানেজারের চলে আসবে আপনি সেখান থেকে সিলেক্ট করে দিবেন। 

জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি ধাপ - ২ 

জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি। তো আপনার পাইলশে আসার পর আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী একটা ফাইল সিলেক্ট করে দেবেন। এরপরে আপনি সেভ বাটনে ক্লিক করে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কপিটা সেভ করে নিতে পারবেন বাট ডাউনলোড করে নিতে পারবেন খুব সহজে। আপনি এখন চাইলে যে কোন কম্পিউটারের দোকানে নিয়ে গিয়ে। বা আপনার বাসায় প্রিন্ট মেশিন থাকলে আপনি কিন্তু এটি খুব সহজে বের করে নিতে পারবে। 

এখন এটা আপনি কোথায় পাবেন ডাউনলোড করেছেন তও। এজন্য আপনি আপনার ফাইলস এ চলে যাবেন। এরপরে আপনি দেই ফাইলে একটি ডাউনলোড করেছিলেন সে ফাইল ওপেন করবে তাহলে দেখবেন যে আপনার অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কপি ডাউনলোড হয়ে গেছে। আপনারা যদি চান যে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে আপনি জন্ম নিবন্ধন যাচাই করবেন। বা অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন ডাউনলোড করবেন। 

তাহলে আজকের এ পোস্টটি থেকে আপনি খুব সহজে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কপি ডাউনলোড করতে পারবেন। এবং আপনি চাইলে এটি যে কোন কম্পিউটারের দোকানে নিয়ে গিয়ে বের করে নিয়ে আসতে পারবেন। কিংবা আপনার বাসায় প্রিন্ট মেশিন থাকলে আপনি নিজেই এটাই প্রিন্ট করতে পারবেন। এবং যেকোনো কাজে খুব ভালোভাবে এটি ব্যবহার করতে পারেন। এখন থেকে আপনিও কিন্তু খুব সহজে অনলাইন কপি বের করতে পারবেন। 

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই। আপনারা কি চাচ্ছেন যে কিভাবে আপনি ঘরে বসে আপনার হাতে থাকা স্মাট ফোন দিয়ে। আপনি নিজেই অনলাইনের মাধ্যমে আপনার জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে পারবেন। আপনি যদি না জানেন যে কিভাবে অনলাইন থেকে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে হয়। তাহলে আজেক্র এই পোস্টি আপনার জন্য। কারণ আমি আজকের এই পোস্টে আপনাদের সাথে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার পসেস দেখাবো। 
অনলাইন-জন্ম-নিবন্ধন-যাচাই
আপনারা অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার জন্য প্রথমেই যা করবেন। আপনি আপনার ফোন থেকে ক্রম ব্রাউজার ওপেন করবেন। এবং সার্চ বারে গিয়ে লিখবেন যে "http://evrify.bdris.gov.bd" এটা লিখে সার্চ করবেন বা এই "লিংকে" ক্লিক করুন। এই লিংকে ক্লিক করেও কিন্তু আপনি এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করতে পারেন। এবং এই ওয়েবসাইটে ক্লিক করার পরে আপনাকে একটি ফরম পূরণ করতে বলা হবে। 

প্রথমে আপনার জন্ম নিবন্ধন এর নাম্বার চাইবে দ্বিতীয়তঃ আপনার জন্ম তারিখ চাইবে তৃতীয়তঃ আপনাকে একটি ক্যাপচা দেওয়ার অপশন দেখাবে। তো বেশিরভাগ যোগ থাকে কিন্তু আপনার ক্ষেত্রে বিয়োগ থাকলে আপনি সেটি যোগ বা বিয়োগ করে নিচে সুন্দর করে বসিয়ে দেবেন। আপনি ক্যাপচা বসানোর পরে তিনটি অপশন ফুল ফিলাপ করার পরে নিচে চার্জ অপশন এ ক্লিক করবেন। 

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম। এখন থেকে আপনারা আপনাদের হাতে থাকা স্মার্টফোন থেকে ঘরে বসে থেকেই আপনি কিন্তু অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করে ফেলতে পারেন। তো আপনারা যারা জানেন না যে কিভাবে অনলাইনে মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন করতে হয় তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। কেননা আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব অনলাইন জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম সম্পর্কে জানাবো। 
অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করা একদমই সহজ। আপনারা যারা ফেসবুক ইউটিউব চালানোর মতো সামান্য জ্ঞান রাখেন তারা সকলে কিন্তু অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করতে পারবেন। আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের সম্পূর্ণ প্রজেক্ট দেখাবো কি কিভাবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করতে হয়। তো এটি করার জন্য প্রথমেই আপনাকে চলে যেতে হবে আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনে কোন ব্রাউজার। ক্রম ব্রাউজারে যাওয়ার পরে। 

ক্রমে আসার পরে সার্চ বাড়ে গিয়ে লিখবেন " http://bdris.gov.bd" এটা লিখে সার্চ করুন। এরপরে আপনার সামনে একটা ইন্টারফেস শো করবে। এখন এখানে বলছে যে আপনি জন্ম স্থান কোথা থেকে গ্রহণ করতে চান। এখানে তিনটি অপশন দেখাবো প্রথমটি হচ্ছে জন্মস্থান, স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা, এই তিনটির মধ্যে আপনার ইচ্ছামত আপনি দিয়ে দেবেন। আপনি যেখান থেকে নিতে চাচ্ছেন সেটা সিলেক্ট করে দিবেন এরপরে পরবর্তী অপশনে ক্লিক করুন। 

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম ধাপ - ১ 

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম ধাপ - ১ । পরবর্তী অর্থনীতি করার পরে আপনার সামনে একটি ফরম চলে আসবে। এই ফর্মটাই হচ্ছে সবথেকে সেনসিটিভ। এখন কিছু সতর্ক বাণী বলি এই ফর্মটি খুব ভালোভাবে পূরণ করতে হবে। তো এখানে যদি আপনার ভুল থাকে তাহলে পরবর্তীতে আপনি ন্যাশনাল আইডি কার্ড করতে গেলে আপনাকে অনেক বড় সমস্যায় পড়তে হবে। এজন্য আপনি এখানে সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করুন।

আপনি এজন্য কি করতে পারেন আপনার যদি ন্যাশনাল কোন ছোটখাট আইডি কার্ড অর্থাৎ স্কুলের জন্য কোন কার্ড থাকে তাহলে আপনি সেই অনুযায়ী আপনার নামটি বসিয়ে দেবে। কেননা এই ফর্মে কোন ভুল করা যাবে না সঠিক তথ্য দিতে হবে না হলে আপনি পরবর্তীতে অনেক বড় সমস্যায় পড়তে পারেন। ইংরেজি এবং বাংলা দুটি ভালো করে দেবেন যেন কোন ভুল না হয়। এবং আপনার পিতা-মাতার যে ন্যাশনাল আইডি কার্ড রয়েছে।

সেটি অনুযায়ী খুব সতর্কতার সাথে নাম বসিয়ে দেবেন যাতে কোন ভুল না হয়। তো এখানে আপনার নামের প্রথম অক্ষর বাংলা এবং দ্বিতীয় অংশ বাংলা দেখাবো আপনি আপনার নাম খুব সুন্দর ভাবে বসিয়ে দেবেন। ইংরেজি এবং বাংলা দুটি। এরপরে সেম নামটি আবার ইংরেজিতে বসিয়ে দেবেন। এরপরে আপনাকে জন্ম তারিখ দিতে বলবে আপনি আপনার জন্ম তারিখ অনুযায়ী ওখানে জন্ম তারিখ বসিয়ে দিবেন। 

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম ধাপ - ২ 

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম ধাপ - ২ । এরপরে আপনি যখন আপনার জন্ম তারিখ সিলেক্ট করবেন তখন আপনাকে একটি নোটিশ দেখানো হবে। এই ফর্মে বলা হচ্ছে যে আপনার যদি কোন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট না থাকে তাহলে কোন এমবিবিএস ডাক্তারের একটি সই লাগবে যেখানে লেখা থাকবে আপনার জন্ম তারিখ এটি কিন্তু আপনাকে মাস্ট বি দিতে হবে। এজন্য আপনার পিতা মাতার এন আইডি কার্ডও লাগতে পারে। 

তো নোটিশটি স্কুল করে নিতে আসলে দেখবেন যে " আমার কাছে এই ডকুমেন্টসগুলো আছে" এই লেখাটি রয়েছে। আপনার কাছে যদি এই তিনটি না থাকে তাহলে কিন্তু আপনি অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করতে পারবেন না। অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করার জন্য আপনাকে এই তিনটি মাস্ট বি থাকতে হবে।আপনি লক্ষ্য করে দেখবেন যে যেগুলো লেখার শেষে স্টার আছে এগুলো আপনাকে পূরণ করতেই হবে। আর যেগুলোতে নেই সেগুলো পূরণ না করলেও হবে। 

তোর এই ফোনটি আপনি খুব মনোযোগ সহকারে সঠিক তথ্যগুলো দিয়ে পূরণ করবেন। এবং এই সম্পূর্ণ তথ্য গুলো পূরণ করা হলে আপনি নিজে দেখবেন পরবর্তী অপশন নামে একটি বাটন রয়েছে। আপনি এই "পরবর্তী" অপশনে ক্লিক করবেন। তো আপনি পরবর্তী অপশনে ক্লিক করার পরে আপনার পিতা ও মাতার যেসব ইনফরমেশনগুলো রয়েছে সেগুলো চাচ্ছে। তো এবার আপনার পিতা-মাতার ইনফরমেশন গুলো দিবেন। 

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম ধাপ - ৩ 

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম ধাপ - ৩ । তো আপনি আপনার পিতা-মাতার national আইডি কার্ড অনুযায়ী সম্পূর্ণ ফর্ম পূরণ করবেন। এখানে আপনাকে যেগুলো ইনফরমেশন দিতে হবে যেমনঃ - পিতার নাম ইংরেজি এবং বাংলা, মাতার নাম ইংরেজি এবং বাংলা, মাতার জন্য সাল, পিতার জন্ম সাল, বসবাসের ঠিকানা আর ওর নানা ইনফরমেশন এই ফর্মে পূরণ করতে হবে, তো আপনি আপনার মতো করে এগুলো পূরণ করে দেবেন।
অনলাইন-জন্ম-নিবন্ধন-করার-নিয়ম
এবং আপনার পিতা-মাতার জেলা বিভাগ দেশ, আরো নানা ইনফরমেশন এর প্রয়োজন পড়ে তো আপনি এগুলো সতর্কতার সাথে দেখবেন যেন কোন ভুল না হয়। এইভাবে আপনি এই ফর্মটি সম্পূর্ণ পূরণ করবেন। এবং এ ফার্মটি পূরণ করা হলে " পরবর্তী" অপশনে ক্লিক করবেন। এর এরপরে যে ফরমটি আসবে সেখানে বলা হচ্ছে যে নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন। এখানে আরেকটি ফর্ম দেবে এটা আপনাকে পূরণ করতে হবে। 

এরপরে আপনি আবারো পরবর্তী অপশনে ক্লিক করবেন। তবে এই ফর্মটি সম্পূর্ণ পূরণ করতে হবে এরপরে আপনি "পরবর্তী" অপশনে ক্লিক করবেন। এরপরে আপনাকে আরেকটি অপশনে নিয়ে যাবে। এখানে বলা হচ্ছে যে আবেদনকারীর যদি 18 বছর না হয়ে থাকে তাহলে তার অভিভাবক কে এখানে আবেদন করতে হবে। আপনার ভয়ে যদি ১৮ কম হয়ে থাকে তাহলে আপনি নিজে আবেদন করতে পারবেন। অভিভাবক কাউকে আবেদন করতে হবে। 

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম ধাপ - ৪

অনলাইন জন্ম নিবন্ধন করার নিয়ম ধাপ - ৪ । এখানে দুইটি অপশন দেখাবে প্রথম প্রথম কি হচ্ছে নিজ এবং দ্বিতীয়টি হচ্ছে অন্যান্য। আপনি যদি ১৮ বছরের বেশি হন তাহলে নিজ সিলেক্ট করবেন। কেননা আপনি নিজেই আবেদন করতে পারবেন তবে আপনি যদি ১৮ বছরের কম হয়ে থাকেন। তাহলে এখানে অন্যান্য সিলেক্ট করবেন। কেননা 18 বছরের কম হলে আপনি নিজে আবেদন করতে পারবেন না অন্য কাউকে দিয়ে আবেদন করাতে।

এরপরে আপনার থেকে ফোন নাম্বার চাইবে তো আপনি আপনার ফোন নাম্বারটি দিয়ে দিবেন। এবং আপনি যদি ১৮ বছরের কম হন তাহলে এখানে অন্যান্য সিলেক্ট করার পরে। আপনি আপনার পিতা বা মাতা যে আপনার জন্য আবেদন করবে তার ইনফরমেশন গুলো দিতে বলব। আর আপনি যদি ১৮ বৎসরের হন। তাহলে এখানে ফোন নাম্বার চাইবে আপনি আপনার ফোন নাম্বারটা দিয়ে দিবেন। এখানে আপনাকে। 
এখানে কিছু ফাইল স্ট্যাটাস করে দিতে হবে। আপনাকে আগেই বলেছিলাম যদি আপনার জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট থাকে তাহলে আপনার এখানে সেটা দিতে হবে। এখানে আপনি জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট থাকলে দিতে পারবেন আর যদি না থাকে তাহলে ডক্টর সার্টিফিকেট দিতে হবে। তো আপনার কাছে যেটি রয়েছে আপনি কিন্তু সেটি বুঝিয়ে দেবেন। এরপরে আপনি "সংযোজন" বাটনে ক্লিক করবেন।  তবে আপনার ফাইল কিন্তু 100 কিলোবাইডের ভেতরে রাখতে হবে। 

এরপরে আপনি আবারো "পরবর্তী" অপশনে ক্লিক করবেন। তো পরবর্তী অপশন এ ক্লিক করার পরে আপনি এতক্ষণ যা যা ইনফরমেশনগুলো সেট করেছেন এখানে সবগুলোই দেখাবো। তো আপনি এখান থেকে আপনার এতক্ষণ দেওয়া ইনফরমেশন গুলো এক ফর্মেই দেখতে পাবেন। আপনি এখানে অনেক ভালোভাবে আবারও রিভাইট দেবেন। কেননা যদি কোন ভুল থাকে তাহলে আপনি আবার সংশোধন করার সুযোগ পাচ্ছেন। 

তো আপনার যদি সব কিছু ঠিক থাকে তাহলে "সাবমিট" নামে বাটনে ক্লিক করবেন।  তাহলে দেখাবে আপনার অ্যাপ্লিকেশন টি সম্পূর্ণ হয়েছে। তাহলে আপনাকে আপনার আবেদন পত্র নাম্বার দেখাবে। এই নাম্বারটি কোথাও লিখে রাখবেন কারণ এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ এজন্য আপনি একটি স্ক্রিনশটও নিয়ে রাখতে পারেন। এরপরে আপনি জন্ম নিবন্ধন এর অফিসিয়াল দিয়ে আবেদনটি করে আসতে পারেন তবে আপনারা বলতে পারেন।

যে যদি আবেদন করতে অফিসে যেতে হয় তাহলে অনলাইনে করার কি দরকার। আপনি অনলাইনে আপনার ইচ্ছেমতো মানে আপনার সঠিক তথ্যগুলো দিতে পেরেছেন এজন্য অনলাইনে। তো আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদেরকে। অনলাইনে আবেদন করা সম্পূর্ণ কঠিন সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানানো চেষ্টা করেছি আশা করছি এই পোস্টটি থেকে আপনিও নিজে ঘরে বসে অনলাইনে মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। 

শেষ কথাঃ জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি

জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি - অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই। আপনারা যারা জানতে চাইছিলেন যে জন্ম নিবন্ধন কিভাবে যাচাই করতে হয় এবং অনলাইনের মাধ্যমে কিভাবে জন্ম নিবন্ধন করার জন্য আবেদন করতে হয়। তো আজকে এই পোস্টে আশা করছি আপনারা সকলেই জানতে পেরেছেন যে কিভাবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে হয় কিংবা জন্ম নিবন্ধনের জন্য। যাচাই কপি করতে হয় 

তো এই বিষয় নিয়ে যদি আরো কিছু জানার প্রয়োজন থাকে তবে এই প্রশ্নের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আমি চেষ্টা করব সেই বিষয়ে আরেকটি পোস্ট লেখার জন্য। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েছেন। আজকের এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে তাহলে আমাদের সাইটটি নিয়মিত ভিজিট করার জন্য অনুরোধ রইল। এবং আমাদের এই সাইটের প্রতিনিয়ত নতুন নতুন পোস্ট পাবলিশ করা হয়। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টিপসোহর ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url